Posts

কনসোল টেবিল

Image
আসসালামু আলাইকুম। সবাইকে ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা, ঈদ মুবারাক। আজকে আমরা একটি চমৎকার বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো। আমরা যখন ভার্সিটিতে রিলেশনাল ডাটাবেজ শিখি, তখন আমাদের ভার্সিটি থেকে একটা প্রোজেক্ট করতে দেয়া হয় যেখানে এমন একটা এপ্লিকেশন বানাতে বলা হয় যেটা ডাটাবেজের সাথে কানেক্ট থাকবে এবং এটা দিয়ে Create, Read, Update, Delete এই ৪ টা অপারেশন করা যাবে। Create : এর মানে হলো ইউজার ইনপুট থেকে ডাটা নিয়ে সেটা ডাটাবেজে সেভ করে রাখতে পারতে হবে। Read : এর মানে হলো বর্তমানে যে টেবিল গুলো রয়েছে ডাটাবেজে সেগুলোকে টেবিল আকারে একসাথে ভিউ করাতে হবে। Update : এর মানে হলো ডাটাবেজের যেকোনো টেবিলের ডাটা পরিবর্তনের ব্যাবস্থা থাকতে হবে। Delete : এর মানে হলো ডাটাবেজের যেকোনো টেবিলের ডাটা মুছে ফেলার ক্ষমতা থাকতে হবে। এখন অনেকেই এই ধরনের প্রোজেক্ট করার সময় গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস (GUI) ব্যাবহার করে এবং Read অপারেশন টা করে থাকে। আজকে আমি দেখাবো কিভাবে কোনো GUI ছাড়াই এই কাজটা শুধু কনসোল দিয়েই করে ফেলা সম্ভব। চলুন তাহলে শুরু করা যাক। ১) প্রথমে ভিজ্যুয়াল  স্টুডিও ওপেন করে একটা নতুন (.NET Core) Console App

ডিজাইন প্যাটার্ন

Image
আসসালামু আলাইকুম। সবাইকে ঈদ মুবারাক। বাংলা ভাষায় ডিজাইন প্যাটার্নের নিয়ে লেখা ব্লগ খুবই কম। আমি একজন সাধারন মানুষ, এই বিষয়ে পড়াশুনা করতে গিয়ে একটা চমৎকার বাংলা ব্লগের সন্ধান পাই। কিন্তু সমস্যা হলো ওই ব্লগে সবকিছু তেমন সাজানো গোছানো মনেহয়নি আমার কাছে। তাই আমি আমার ব্লগে এগুলোকে সুন্দর করে সাজিয়ে একটা লিস্ট বানিয়েছি যাতে করে যখন যার যে প্যাটার্ন টা দরকার সে যেন এখান থেকে খুব সহজেই তা পেতে পারে। প্রথমেই আমাদের জানতে হবে যে  ডিজাইন প্যাটার্ন কি ?   এবং এটা কেন দরকার ?   এই বিষয়ে জানার জন্য আপনি আগে এই ব্লগটা পরে আসতে পারেন। আরও জানতে পড়তে পারেন এই ২ টি ব্লগ, ১ম টা হলো  এই লেখাটা  এবং ২য় টি হলো  এই লেখাটা। ক্রিয়েশনাল ডিজাইন প্যাটার্ন সিঙ্গেলটন ডিজাইন প্যাটার্ন প্রোটোটাইপ ডিজাইন প্যাটার্ন ফ্যাক্টরি মেথড ডিজাইন প্যাটার্ন অ্যাবস্ট্রাক  ফ্যাক্টরি ডিজাইন  প্যাটার্ন বিল্ডার ডিজাইন প্যাটার্ন স্ট্রাকচারাল ডিজাইন প্যাটার্ন প্রক্সি ডিজাইন প্যাটার্ন ডেকোরেটর ডিজাইন প্যাটার্ন ফ্যাসাদ ডিজাইন প্যাটার্ন কম্পোজিট ডিজাইন প্যাটার্ন এডাপ্টার ডিজাইন প্যাটার্ন ব্রীজ ডিজ

হ্যালো ওয়ার্ল্ড ! (আসকি আর্ট)

Image
পৃথিবীর প্রায় সব প্রোগ্রামারদের জীবনের প্রথম প্রোগ্রাম লেখা শুরু হয় " Hello World " এই লেখাটা স্ক্রীনে প্রিন্ট করে। আমি যখন প্রথম প্রোগ্রামিং শেখা শুরু করি তখন এই লেখাটা স্ক্রীনে প্রিন্ট করি। এখন আমি আপনাদের দেখাবো কিভাবে আসকি আর্ট দিয়ে এই কাজটি করা যায়। " Ascii Art " বলে এক ধরনের গ্রাফিক্স ডিজাইন আছে, আমরা প্রোগ্রামিং এর মাধ্যমে বিভিন্ন লেখা খুব সুন্দর ভাবে ডিজাইনের মাধ্যমে স্ক্রীনে প্রিন্ট করতে পারি। আসলে প্রোগ্রামিং শেখার শুরুর সময় টা আনন্দময় করার জন্যই আমার এই ক্ষুদ্র প্রচেস্টা।  আমি প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ হিসেবে C# ব্যবহার করছি। এটি করতে হলে আপনাদের যা যা প্রয়োজন তাহলো : - ১) একটি কোড এডিটর/আইডিই ( Visual Studio / Visual Studio Code ) দরকার। ২)  Visual Studio Code দিয়ে করতে চাইলে .NET ইন্সটল থাকতে হবে। ৩) ইন্টারনেট সংযোগ দরকার। ৪) বেসিক C# সিনট্যাক্স জানা দরকার। চলুন তাহলে শুরু করা যাক। ১) প্রথমে Visual Studio সফটওয়ারটি চালু করুন এবং এখান থেকে "Console App ( .NET Core )" প্রোজেক্টটি সিলেক্ট করুন। ২) প্রোজেক্ট নাম

উইন্ডোজ ১০ এ ভার্চুয়াল বক্স এবং ডুয়াল বুট ছাড়াই লিনাক্স ইন্সটল (০৩) শেষ পর্ব

Image
আপনারা যদি ইতিমধ্যেই ১ম প্রর্ব এবং ২য় পর্ব পড়ে থাকেন এবং সেই সাথে কাজ গুলো ও করে থাকেন তাহলে তো ৮০% কাজ শেষ। এখন ও ১ম ও ২য় পর্ব না পড়লে পড়ে নিতে পারেন। এখন আমরা টেস্ট করবো যে আপনার টার্মিনাল টি ঠিকভাবে কাজ করছে কি না। চলুন টেস্ট করা যাক,  ১) টার্মিনালে যান এবং bash এই কমান্ড টি লিখে Enter প্রেস করুন। তারপরে আমি যে কমান্ড গুলা লিখবো সেগুলা কপি/পেস্ট করুন। ২) এখন এই কমান্ড টি কপি করুন sudo add-apt-repository ppa:dawidd0811/neofetch এরপরে Command Prompt এর উপরে মাউসের কার্সার রেখে মাউসের ডান পাশে ক্লিক করুন। এরপরে Enter প্রেস করুন, দেখবেন আপনার কাছে পাসওয়ার্ড চাইছে। এখানে আপনি আপনার পাসওয়ার্ড দিন (এটা কিন্তুু শো হবে না)। এরপরে আপনার কাছে অনুমতি চাওয়া হবে, আপনি Enter প্রেস করে দিবেন। ৩) কমান্ডের কাজ সম্পন্ন হয়ে গেলে এরকম দেখাবে। ৪) এরপরে আপনি sudo apt update এই কমান্ড টি কপি করুন আবার আগের মত পেস্ট করুন। এখন Enter প্রেস করুন।  ৫)  এরপরে আপনি  sudo apt upgrade এই কমান্ড টি কপি করে পেস্ট করুন। এখন Enter প্রেস করুন। এরপরে

উইন্ডোজ ১০ এ ভার্চুয়াল বক্স এবং ডুয়াল বুট ছাড়াই লিনাক্স ইন্সটল (০২)

Image
আপনারা যারা ১ম পর্ব পড়ে এখন ২য় পর্ব পড়তে এখনে এসেছেন তাদের কে ধন্যবাদ। যারা ১ম পর্ব পড়েন নি তারা পড়ে নিতে পারেন  এখান থেকে। আমরা এখন যে পদ্ধতি ব্যবহার করে লিনাক্স ইন্সটল করবো তাকে Windows Subsystem for Linux (WSL) বলে। এই পদ্ধতিতে লিনাক্স ব্যবহার করতে চাইলে আপনার যা যা লাগবে তা হলো শুধু ইন্টারনেট সংযোগ সাথে Windows 10 এর 1607 এর উপরের ভার্সন এবং আপনার Windows 10 (64 Bit) অপারেটিং সিস্টেম টি অবশ্যই ৬৪ বিটের হতে হবে। ভার্সন চেক করার জন্য Windows Key + R একসাথে চেপে টাইপ করুন "winver" এবংএন্টার প্রেস করুন, সাথে This PC এর উপরে কার্সার রেখে মাউসের ডান পাশে ক্লিক করে Properties এ ক্লিক করে আপনার অপারেটিং সিস্টেম টি কত বিটের তা চেক করে নিন। সাথে দরকার ইন্টারনেট, এর মানে এই না যে আমরা অনলাইনে লিনাক্সের কমান্ড গুলো চালাবো। এটা এবরা ইন্সটল হয়ে গেলে আর ইন্টারনেট লাগবে না। তবে বিভিন্ন রকমের প্যকেজ ইন্সটলের সময় কিন্তু ইন্টারনেট সংযোগ প্রয়োজন। ১) প্রথমে Start মেনুতে গিয়ে টাইপ করুন Settings এবং Enter প্রেস করো। ২) Settings থেকে Update & Security অপশনে ক্লি